OrdinaryITPostAd

প্রযুক্তি ভিত্তিক লাভজনক বিজনেস আইডিয়া

আপনি কি , প্রযুক্তিভিত্তিক লাভজনক বিজনেস আইডিয়া চাচ্ছেন ? তাহলে, এই পোস্টটি আপনার জন্য। বাংলাদেশে এখন বর্তমানে সবচেয়ে বেশি প্রফিট জেনারেট করা সম্ভব এবং সবচেয়ে বেশি সেলস জেনারেট করা সম্ভব ।




অনেকেই জানেন না বা বুঝতে পারেন না, কোথায় থেকে শুরু করবেন বা কোনটা সঠিক। বর্তমানে টেকনোলজিতে ইনকাম করা খুব একটা কঠিন ব্যাপার না। যদি আপনি সঠিক উপায় খুঁজতে পারেন । এই পোস্টে প্রযুক্তিভিত্তিক লাভজনক ব্যবসার বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ


 সিসিটিভি ক্যামেরা বিক্রি বা এর সার্ভিস

প্রযুক্তিভিত্তিক বিজনেস আইডিয়া হচ্ছে  সিসিটিভি ক্যামেরা বিক্রি বা এর সার্ভিস। বর্তমানে সিসিটিভি ক্যামেরা ছোট বড় দোকান,  অফিস,  কারখানা , কাপড়ের দোকান,  স্কুল প্রতিটা জাযগায় কিন্তু সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। কারণ সব জায়গার সিকিউরিটি রক্ষা করার জন্য বর্তমানে সবাই সিসিটিভি ক্যামেরা ব্যবহার  করে থাকেন। তাই এই প্রডাক্টের মার্কেটে অনেক চাহিদা রয়েছে। আপনি বাইররে দেশ থেকে এই প্রডাক্ট ইমপোর্ট করে আনতে পারেন।

 ইমপোর্ট করে আনার পর পাইকারি দামে  বিক্রি করতে পারেন বা খুচরা ও বিক্রি করতে পারেন , এতে আপনার প্রফিট বেশি হবে। প্রতিটা সিসিটিভি ক্যামেরা প্রতিনিয়তো মনিটরিং এর প্রয়োজন হয় এবং প্রতিনিয়তো সার্ভিসিং এর প্রয়োজন হয়। আপনি যদি সিসিটিভি ক্যামেরা সার্ভিসিং এর কাজ জানেন তাহলে কোম্পানিতে না দিয়ে আপনি নিজেই সার্ভিসিং করতে পারেন। তাহলে আপনার প্রফিট বেশি হবে।

আরো পড়ুন:ফ্রিলান্সিং জগতে আমার সবচেয়ে পছন্দের সেক্টর

 কম্পিউটার এক্সেসরিস এবং এর সার্ভিসিং

আরেকটি বিজনেস আইডিয়া হচ্ছে কম্পিউটার এক্সেসরিস এবং এর সার্ভিসিং। কম্পিউটার এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যার সাহায্যে পৃথিবীর সব কাজ করা যায়। দোকানপাট,  অফিস আদালত,  স্কুল সব জায়গায় এখন কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আপনি প্রথম অবস্থায় কম্পিউটার সেল দিতে পারবেন না, কারণ এতে অনেক টাকা ইনভেস্ট করতে হয়। বাইরের দেশ থেকে কম্পিউটার ইমপোর্ট  করে স্টক করে রাখতে হয়।  প্রথম অবস্থায় লসের সম্মুখীন হতে পারেন।

 আপনি চাইলে কম্পিউটার এক্সেসরিস সেল করতে পারেন বা এর সার্ভিসিং দিতে পারেন। কম্পিউটারের অনেক এক্সেসরিস আছে যেমন- কী-বোর্ড, মাউস, হার্ড-ডিস্ক, মাদার-বোর্ড, প্রসেসর, এসএসডি ইত্যাদি আরো অনেক এক্সেসরিস আছে । বাংলাদেশে অনেক পাইকারি দোকান আছে  আপনি  সেখান থেকে পাইকারি নিয়ে আপনার নিজ এলাকায় বিজনেস শুরু করতে পারেন। অথবা বাইরের দেশ থেকে ইমপোর্ট করে আনতে পারেন, এনে আপনি বাংলাদেশে পাইকারি বিক্রয় করতে পারেন।

মোবাইল এক্সেসরিস এবং এর সার্ভিসিং

আরেকটি বিজনেস আইডিয়া হচ্ছে মোবাইল এক্সেসরিস এবং এর সার্ভিসিং। বর্তমান জেনারেশানে মোবাইল ছাড়া চলা প্রায় অসম্ভব। বাচ্চা থেকে শুরু করে প্রায় সব বয়সের লোকেরা মোবাইল ব্যবহার করে। মোবাইলের অনেক এক্সেসরিস আছে যেমন-মোবাইলের ব্যটারি, মোবাইলের কভার, ব্লটুথ, হেডফোন ইত্যাদি আরো অনেক এক্সেসরিস আছে আপনি সেগুলা বিক্রি করতে পারেন , বিক্রি করার পাশাপাশি মোবাইল সার্ভিসিং করাতে পারেন। অল্প পুঁজিতে এটা একটা লাভজনক ব্যবসা। 

আরো পড়ুন:আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা 

ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং

এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম হচ্ছে ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং। ইউটিউব এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে সব ধরনের ভিডিও পাবেন। ইউটিউব হচ্ছে সবচেয়ে বড় ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম। আপনার যে কাজটা করতে ভালো লাগে অর্থাৎ আপনার রান্না করতে ভালো লাগে বা আপনার ঘুরতে ভালো লাগে বা গান করতে ভালো লাগে নাচ করতে ভালো লাগে, সেলাই করতে ভালো লাগে এনাথিং আপনার যে কাজ গুলা করতে ভালো লাগে সেই কাজ গুলোর ভিডিও করে ইউটিউবে একটা চ্যানেল খুলে সেটাতে আপলোড দিতে পারেন। বর্তমানে ভিডিও শেয়ারিং এর মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।

ফেসবুক মার্কেটিং 

বর্তমান জেনারেশানে ফেসবুক মার্কেটিং করে অনেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব। এখন প্রায় বেশিরভাগ মানুষ অনলাইনে শপিং করে। শুধু শপিং নয় খাবার যে কোনো আইটেম এর চাহিদা অনেক।  যেমন- হোমমেইড কেক, বিস্কুট, চকলেট, পিঠা, পিজ্জা ইত্যাদি। বর্তমানে ফেসবুক প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করার সবচেয়ে বেশি ইফেক্টিক মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুকে রিলস ভিডিও শেয়ারিং। যেই ভিডিও গুলাকে সর্ট ভিডিও ও বলা হয়ে থাকে। আগে এক সময় ছিলো যখন ফেসবুক ডেটিকেটেড ভিডিও বা লং ভিডিও অথবা ফুল লেন্থ ভিডিও যেটাকে বলা হয় সেটিকে বেশি গুরুত্ব দিতো এবং লং ভিডিও থেকে ইনকাম বেশি হতো।

 কিন্তু এখন বর্তমানে ফেসবুক সর্ট ভিডিও অর্থাৎ রিলস ভিডিও কে বেশি গুরুত্ব দাই এবং এটা থেকে বেশি ইনকাম হয়। তবে রিলস ভিডিও এর বিভিন্ন ক্যাটাগরি আছে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইনকাম হয় ফ্যানি ভিডিও থেকে কারণ এই ভিডিও গুলোর ভিউ বেশি হয়।  আপনি চাইলে ফ্যানি ভিডিও করতে পারেন এছাড়া আরো অনেক ক্যাটাগরি আছে যেমনঃ রান্নার ভিডিও,  উপদেশমূলক ভিডিও,  সেলাই রিলেটেড ভিডিও,  টেক ভিডিও ইত্যাদি এইরকম অনেক ক্যাটাগরি আছে। আপনার যে কাজটা করতে ভালো লাগে আপনি সেই রিলেটেড ভিডিও তৈরি করে রিলস ভিডিও বানাতে পারেন। 

 তারপর ফেসবুকে শেয়ার করে ইনকাম শুরু করতে পারেন। ফেসবুক প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করার আরো একটি  ইফেক্টিভ মাধ্যম হচ্ছে অনলাইনে জিনিস সেল করে। এমন কোনো মানুষ নেই যে বলতে পারবে না অনলাইন থেকে কখনো কিছু কিনে নি। বর্তমান জেনারেশন এ বেশিরভাগ মানুষই অনলাইন থেকে জিনিসপত্র কেনাকাটা করে। তাই এটা হতে পারে আপনার ইনকামের টার্গেট পয়েন্ট। আপনি হয়তো ভাবতেছেন আপনার তো দোকান নেই বা স্টোর নেই ডেলিভারি ম্যান নেই অথবা টাকা ও নেই তাহলে কিভাবে শুরু করবেন তাই না।  তাহলে শোনেন, এখন ফেসবুকেই অনেক বিজ্ঞাপন দাই কাজের জন্য তাদের প্রডাক্ট এর পিক আর ডিটেইলস তারা নিজেরাই আপনাকে দিবে আপনি শুধু আপনার ফেসবুক  পেজ বা ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করবেন।

 কেউ না কেউ তো কিনবেই আপনাকে এসএমএস করবে আপনি ডিটেইলস শুনে ঠিকানা ফোন নাম্বার নিবেন তারপর ঐ ঠিকানা ফোন নাম্বার যাদের থেকে পিক নিয়ে পোস্ট করেছিলেন  তাদের কে দিবেন আর আপনার কাস্টমার কোন প্রডাক্ট নিতে চাইছে সেটা দিবেন।  তাহলে ওনারাই প্রডাক্ট পাঠিয়ে দিবেন ওই ঠিকানায়। আপনার কাস্টমার প্রডাক্ট হাতে পেয়ে টাকা পরিশোধ করলে আপনার লাভের টাকা আপনাকে বিকাশে পেমেন্ট করে দিয়ে দিবে যাদের প্রডাক্ট তারা। আরো একটা সহজ পদ্ধতিতে আপনি অনলাইনে কোনোরকম ইনভেস্ট ছাড়াই  ইনকাম করতে পারবেন।

সেটি হচ্ছে আপনি আপনার এলাকায় জেলা বা উপজেলায় বড় বড় দোকান হয়তো আছে কিন্তু তারা হয়তো অনলাইনে প্রডাক্ট সেল করে না,  দোকান গুলোতে খোঁজ নিবেন কথা বলবেন তাদের সাথে। আপনি তাদের সাথে কনট্রাক্ট করবেন,  আপনি তাদের বলবেন যে আপনার যে প্রডাক্ট বা জিনিসগুলো আছে আমি ওইগুলা অনলাইনে সেল করে দিবো এতে  আমাকে  কতো টাকা লাভ দিবেন বা কতো পার্সেন্ট প্রফিট দিবেন। কথাবার্তা ঠিক হয়ে গেলে আপনি তাদের শপ থেকে প্রডাক্টগুলো কালেক্ট করে এনে পিক তুলবেন পিক তুলে প্রডাক্টগুলো পুনরায় আবার তাদের শপে দিয়ে আসবেন। এইবার আপনি ঐ পিকগুলো ডিটেইলস সহ ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে পোস্ট করবেন।  প্রডাক্ট যখন সেল হবে তখন আপনি তাদের কাছে থেকে নিয়ে এসে প্যাকেট করে ডেলিভারি দিয়ে দিবেন। এখান থেকে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে কিন্তু এখনি এই বিজনেস শুরু করতে পারেন।

স্টক বিজনেস

বর্তমান সময়ে জিনিসপত্রের দাম উঠানামা করে অর্থাৎ হঠাৎ করেই দাম বেরে যায় আবার কখনো কমে যায়। অনেক সময় বড় বড় ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে জিনিসপত্র মজুদ করে রাখে। ইচ্ছাকৃতভাবে সিন্ডিকেট তৈরি করে মার্কেটে জিনিসপত্রের ব্যাপক চাহিদা থাকা সত্ত্বেও জিনিসপত্র বিক্রি করে না উল্টে আরো দাম বৃদ্ধি করে থাকে। সেইক্ষেত্রে আপনি মার্কেটে চাহিদা তৈরি হওয়ার সাথে সাথে দাম একটু বৃদ্ধি হলেই যদি প্রডাক্ট সেল করতে পারেন তাহলে এই স্টক বিজনেস আপনার জন্য।  অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং লাভজনক একটি ব্যবসা।

 যে কোনো পেশার মানুষ এই স্টক বিজনেস করতে পারেন অল্প পুঁজি দিয়েই এই বিজনেস শুরু করা সম্ভব। সিজন অনুযায়ী জিনিস কিনে রেখে ২ থেকে ৩ মাস পর অথবা দাম যখন বৃদ্ধি পাবে তখন জিনিস সেল করাকেই স্টক বিজনেস বা স্টক ব্যবসা বলে।এমন অনেক প্রডাক্ট আছে যে প্রডাক্ট গুলো সারাবছর উৎপাদন হয় না, কিন্তু এই প্রডাক্টগুলোর চাহিদা সারাবছর থাকে। বছরের যে কোনো এক সিজনে এগুলো উৎপাদন হয়ে থাকে। যেমনঃ ধান, পাট, গম, সুপারি, পেঁয়াজ,  রসুন ইত্যাদি আরো অনেক জিনিসপত্র আছে। 

এগুলোর চাহিদা কিন্তু সারাবছরই থাকে  কিন্তু এগুলো সারাবছর উৎপাদন হয় না। এই প্রডাক্ট বা জিনিসগুলোর চাহিদা যেহেতু সারাবছরই থাকে সেহেতু এই জিনিসগুলো কোনো না কোনোভাবে মজুদ করে রাখতে হয়। যে পণ্য দেশে বেশি উৎপাদন হয় কখন কিন্তু সেটার চাহিদা কমতে থাকে আর চাহিদা কমলে জিনিস এর দাম ও কমে যায়। যখন জিনিস এর দাম কমে যাবে ঠিক ঐসময়ে আপনাকে ঐ জিনিসগুলো কিনে সঠিক জায়গায় স্টক করে রাখতে হবে।তারপর ৩/৪ মাস বা এর আগে যখন আবার জিনিসগুলোর দাম বাড়বে তখন মার্কেটে ও প্রডাক্টগুলোর চাহিদা বাড়বে তখন আপনি আপনার কাছে স্টক করে রাখা জিনিসগুলো সেল দিতে পারেন।

 এটাতে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব।স্টক বিজনেস শুরু করতে গেলে আপনাকে তিনটা কথা মাথায় রাখতে হবে। এক হলো জায়গা নির্বাচন। আপনাকে পরিবেশবান্ধব একটি জায়গা নির্বাচন করতে হবে বলতে পারেন একটা গোডাউন নিতে হবে। গোডাউনে যেনো অনেক আইটেম এর জিনিস সেপারেট করে রাখা যায়। দুই নাম্বার কোন প্রডাক্ট কিভাবে সংরক্ষণ করতে হয় সেই প্রসেসিং জানতে হবে। ধরেন আলু স্টক করে রাখবেন, আলু কিন্তু বেশি করে বাসায় কিনে রাখলে সেটা কিছু দিন পরে পচতে শুরু করে বা নষ্ট হতে শুরু করে। 

তাই আলু কোল্ড স্টরেজ গোডাউনে রাখতে হবে। আবার মনে করেন আপনি ধান মজুদ করে রাখতে চান। ধান এমনি যদি বস্তা করে মেঝেতে ফেলে রাখেন তাহলে কিন্তু ইদুঁর ধান নষ্ট করে ফেলবে। তাই ধান রাখতে হলে মাচা তৈরি করে সুন্দর করে সংরক্ষণ করতে হবে।  তিন নাম্বার  সময় বুঝে জিনিস কিনতে হবে। যখন যেই প্রডাক্টের উৎপাদন সিজন আসবে আর সিজনের সময় একই প্রডাক্টের প্রচুর সাপ্লাই থাকাই মার্কেটে ঐ প্রডাক্টের দাম কমে যায়, আর যখন দাম কমে যাবে আপনি ঐ প্রডাক্ট কিনে নির্দিষ্ট স্থানে মজুদ করে রাখবেন।

 যখন ঐ প্রডাক্টের সিজন চলে যাবে তখন আস্তে আস্তে মার্কেটে ঐ প্রডাক্টের চাহিদা বাড়তে থাকবে,  আর চাহিদা বাড়লে দাম ও বাড়বে তখনি আপনি আপনার স্টক করে রাখা জিনিসগুলো  মার্কেটে সেল দিয়ে দিবেন। একটা কথা মাথায় রাখবেন প্রডাক্ট কিনে আপনায় জিততে হবে তাহলে বেশ ভালো প্রফিট পাওয়া সম্ভব। 

বর্তমানে প্রযুক্তিভিত্তিক বিজনেসের সব থেকে লাভজনক সেক্টর কোনটি -শেষ কথা

এই পোস্টে বর্তমান জেনারেশানে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল প্রযুক্তিভিত্তিক বিজনেস আইডিয়া কি কি? এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বর্তমানে এই জেনারেশানে প্রযুক্তিভিত্তিক বিজনেস এর দুনিয়ায় অনেক ধরণের বিজনেস রয়েছে। কিন্তু সবকিছুর মধ্যে প্রযুক্তিভিত্তিক বিজনেস এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন বিজনেস আইডিয়াগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

 কারণ ছোট বড় সব ধরণের ব্যবসায় এখন অনলাইন চলে এসেছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, শুধু এই কাজগুলোতে আপনার ভবিষ্যত আছে। আপনার আগ্রহ, আপনার পরিশ্রম,  দক্ষতা, আপনার ইচ্ছেশক্তি যত বেশি দৃঢ় হবে ততো তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন। প্রত্যেকটা কাজেই সফল হওয়া সম্ভব, যদি আপনি সত্যি মন থেকে করতে পারেন। কাজের শুরুটা ছোট হলেও ধৈর্য ধরে এগিয়ে যেতে পারলে, আপনি একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ। 
 









এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ব্লগটিপস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪